১৯ জানুয়ারি ব্রিগেড সমাবেশ করতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরই পাল্টা মোদীকে এনে ব্রিগেডের ডাক দিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। ২৯ জানুয়ারি ব্রিগেড করার কথা ছিল বিজেপির। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর সময় না মেলায় তা স্থগিত হয়। এবার বিজেপি জানিয়ে দিল, ৭ ফেব্রুয়ারি ব্রিগেড সমাবেশ করতে চলেছে তারা। রথযাত্রা নিয়ে মামলা ঝুলে রয়েছে হাইকোর্টে। রথযাত্রায় বিচারপতির সম্মতি মেলার পর রথযাত্রা করবে বিজেপি। সেক্ষেত্রে ২১ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রথযাত্রা করবে বিজেপি।
৭ ফেব্রুয়ারি ব্রিগেড করছে বিজেপি। ওই সভায় থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অর্থাত্ লোকসভার আগে রাজ্যে ব্রিগেড ময়দানে শক্তি পরীক্ষায় নামছে শাসক-বিরোধী। বলে রাখি, ৩ ফেব্রুয়ারি ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দিয়েছে বামপন্থীরা। ফলে ব্রিগেড সমাবেশ ঘিরে এক নতুন রাজনৈতিক যুদ্ধ দেখতে চলেছে বঙ্গবাসী।
রথযাত্রার মামলা ঝুলে রয়েছে আদালতে। বিচারপতিরা নির্দেশ দিলে ২১ জানুয়ারি থেকে তিনটির পরিবর্তে পাঁচটি রথ বের করতে চলেছে বিজেপি। আগে ঠিক ছিল রাজ্যের তিন প্রান্ত থেকে তিনটি রথ গড়াবে। কোচবিহার, তারাপীঠ ও গঙ্গাসাগর থেকে পথ চলা শুরু করত বিজেপির আধুনিক রথ। কিন্তু রাজ্য সরকার অনুমতি না দেওয়ায় ইতিমধ্যেই সময় অতিবাহিত হয়ে গিয়েছে। বিজেপি সূত্রের খবর, মামলাটি সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গড়াতে পারে। সেক্ষেত্রে ডিসেম্বরে আর রথযাত্রা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে রায় আসতে আসতে সেই জানুয়ারি। তার উপরে প্রস্তুতিও নিতে হবে। আর সে কারণেই পিছিয়ে দেওয়া হল রথযাত্রা। তবে ১৪ দিনে রথযাত্রা সম্পূর্ণ করার জন্য ৩টের পরিবর্তে পাঁচটি রথ বের করতে চলেছে বিজেপি। পাঁচটি রথ রাজ্যের ৪২টি লোকসভা কেন্দ্রে পৌঁছবে। সময়ও কম লাগবে। এরপর ব্রিগেড সমাবেশ ৭ ফেব্রুয়ারি।
এদিন হাইকোর্টে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়ান অ্যাডভোকেট জেনারেল। এজি বলেন, “বিজেপি যে গণতন্ত্র বাঁচাও যাত্রা বলেছে, তাতে কিছু অ্যাজেন্ডা আছে। শেষ অ্যাজেন্ডায় বলা আছে তৃণমূল সাম্প্রদায়িক। হিন্দুদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।”এরপর কীভাবে এই যাত্রাকে অনুমতি দেওয়া যায়? আদালতের কাছে সেই প্রশ্ন তোলেন এজি। উত্তরে বিচাপতি বলেন, “তাহলে কিছু শর্ত দিতে পারতেন। আগে থেকে কেন অনুমান করছেন? যখন আপনাদের ক্ষমতা আছে?” বিচারপতির প্রশ্নের উত্তরে এজি জানান, “রিপোর্টে সব উল্লেখ করা হয়েছে। এবার সিদ্ধান্ত আদালত নেবে।” আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামিকাল অর্থাত্ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় মামলার রায় ঘোষণা করবেন বিচারপতি।
Continue the nice writing
I want to say thanks to you.
Thanks for sharing this article
this content is very significant for me
I really appreciate you.
beneficial post ahead to.
Nice and useful information.
Thanks for sharing your post
Wow Very Nice blog post!